অনলাইন ডেস্ক:
রিজেন্ট হাসপাতালের আলোচিত সেই সাহেদ সাতক্ষিরা থেকে গ্রেপ্তারের পর আলোচনা সমালোচনা চলছে কক্সবাজারের মহেশখালীতে। যমুনা টিভির একটি নিউজকে ঘিরে সাধারণ মানুষের মাঝে জানার আগ্রহ বাড়ছে।
গত ৬ তারিখ রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযানের পর সাহেদ মহেশখালীতে আত্মগোপনে ছিল বলে র্যাবের কাছে স্বীকার করে। যা যমুনা টেলিভিশনে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এর পর থেকেই সাহেদের সাথে সখ্যতা আছে বলে মহেশখালীর বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীর নাম শুনা যাচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মহেশখালীতে ৫৬টি সাইক্লোন সেল্টার রয়েছে। যার বেশির ভাগই ব্যবহার অনুপযোগী। সেখানে একটিতেই আত্মগোপনে ছিলো আলোচিত সাহেদ। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানায়, মুলত ধলঘাটা ও মাতারবাড়ির সাইক্লোন শেল্টার গুলো অপরাধীদের আত্মগোপনে থাকার উপযোগী হতে পারে। মহেশখালী থানা থেকে সাগর ঘেষে মাতারবাড়ি ও ধলঘাটা ইউনিয়ের অবস্থান হওয়ায় এমনটি মনে করছেন সচেতন মহল।
অপরদিকে, মাতারবাড়ির এক প্রভাবশালী বিএনপি নেতার সাথে সাহেদের সখ্যতা ছিল বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র জানায়।