বার্তা পরিবেশক:
চকরিয়ার কৈয়ারবিল ইসলামপুরে আদালতের আদেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে জায়গা দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছে একটি পক্ষ। শুধু তাই নয়, নিরহ একটি পরিবারের উপর হামলার অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগে জানা যায়, চকরিয়ার কৈয়ারবিল ইসলামপুর বানিয়ারকুম এলাকার মৃত সুবল চন্দ্র দে এর পুত্র সুব্রত কুমার দে-এর কিছু জমি রয়েছে (যার তপশীল, মৌজা-কৈয়ারবিল, থানা-চকরিয়া, জেলা-কক্সবাজার, lবি,এস ২২৪৪ নং খতিয়ানের বি,এস ৪৯৮৯ নং দাগের .০২৫০ একর জমি)।
উক্ত জমিতে লুলুপ দৃষ্টি পড়ে প্বার্শবর্তী জনৈক কৈলাশ কান্তি দে ও কমল কান্তি দে-এর। নানা কৌশলে তারা জমিটি দখলে নেয়ার পাঁয়তারা চালিয়ে আসছিল। ফলে গত ১০/০৩/২০২১ইং তারিখ সুব্রত কুমার দে বাদী হয়ে কৈলাশ কান্তি দেসহ ২ জনকে বিবাদী করে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট এর আদালত এ একটি মামলা দায়ের করেন (যার এম.আর. মামলা নং-৭৬৯/২০২১ইং)।
বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সার্বিক বিবেচনায় এসিল্যান্ড চকরিয়াকে বিরোধীয় জায়গার বিষয়ে সরেজমিন তদন্তপূর্বক মতামতসহ রিপোর্ট দেয়ার জন্য বলা হয়। আদালতের আদেশকে অমান্য করে কৈলাশ কান্তি দে গং সেখানে মুরগির খামারের কাজ শুরু করেছেন।
এতে বাধা দিতে গেলে সুব্রত কুমার দে ও তার পরিবারের লোকজনকে নানা ভাবে হুমকি প্রদান করে আসছে কৈলাশ গং এমন অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। এমনটি কৈলাশ গংয়ের হামলায় সুব্রতের মা গুরুতর আহত হয়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সুব্রত দে অভিযোগ করে বলেন, কৈলাশ পেকুয়া উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কার্যালয়ে অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত রয়েছে। সে সরকারী কর্মচারী হিসেবেও নানা ভাবে হুমকি ধমকি দিয়ে আসছে তাদের।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে
অভিযুক্ত কৈলাশ কান্তি দে বলেন, আমি কি করব না করব সেগুলো সাংবাদিকদের দেখার কাজ না। আমি আমার জায়গার উপর স্থাপনা নির্মান করছি।
চকরিয়া থানার এসআই আমির হোসেন বলেন, আমার জানামতে সম্ভবত ঐ জারগার মালিক সুব্রত কুমার দে। যদি কেউ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে সে যত বড়ই শক্তিশালী কিংবা প্রভাবশালী হোক।