নিউজ ডেস্ক:
বৃহত্তর ঈদগাঁহ থানার জালালাবাদ ইউনিয়নের
ডাকাত মনছুর আলম বেশ কয়েক বছর ধরে এলাকায় সন্ত্রাসী ডাকাতি ও ইয়াবা ব্যবসা করে যুব সমাজকে ধ্বংসের পথের পথিকে পরিণত করে আসছে। তাছাড়া গ্রামে মানুষের পুকুরের মাছ চুরি থেকে শুরু করে মুরগি চুরি, গোয়ালের গরু চুরি আর মানুষের ঘরে ডাকাতি এই এসব কর্মকান্ড চালিয়ে আসতেছে অনেক বছর ধরে। তার দল-বল দীর্ঘদিন ধরে গ্রামের বেশ কিছু মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। এই সব অপকর্মের পিছনে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী নেতাদের হাত থাকার কারণে কেউ পদক্ষেপ নিতে পারছে না।
গ্রামের মানুষ কয়েক বার পুলিশের হাতে তুলে দিলেও কাকতালীয়ভাবে ৩ দিন পর ছা পেয়ে এলাকায় আবারো একই অপরাধ দেখা মিলতো। আরো বড় গলায় দিতে থাকতো বিভিন্ন হুমকি।
এমনকি গ্রামের মানুষদেরকে জেল হাজাত নাকি তাদের নানার বাসা বলে পরিচয় দিতো।
উক্ত ডাকাত মনছুর এর বিরুদ্ধে বর্তমানে সদর মডের থানায় একাধিক মামলা ও আছে।
১।কক্সবাজার সদর থানার এফ আই আর নং-৩৬, তারিখ- ১৩ জানু, ২০১৫; জি আর নং-৩৬/১৫(সদর), তারিখ- ১৩ জানু, ২০১৫; সময়- ধারা- ১৪৩/১৮৬/৩৩৩/৩৫৩/৪২৭ পেনাল কোড-১৮৬০; তৎসহ ১৬(২)/১৫(৩) ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ; , এই মামলায় সে এজাহারে অভিযুক্ত।
২।কক্সবাজার জেলা/ইউনিট এর কক্সবাজার সদর থানার এফ আই আর নং-১০৪/১০৫৪, তারিখ- ২৫ সেপ্টে, ২০১৯; তারিখ ২৫ সেপ্টে, ২০১৯, সময়- ০১.৩০ ঘটিকা।
৩।কক্সবাজার সদর থানার এফ আই আর নং-১০৩/১০৫৩, তারিখ- ২৫ সেপ্টে, ২০১৯; সময়- ১২.৩০ ঘটিকা ধারা- ৩৯৯/৪০২ পেনাল কোড-১৮৬০।
৪| কক্সবাজার সদর থানার
তারিখ:- ১৭-০৩-১৫
মামলা নাম্বার ২৪০৩.
এই মামলায় সে এজাহারে অভিযুক্ত।
এত্তসব সব মামালা থাকা সত্ত্বেও এলাকায় ডাকাতি প্রস্তুতি নিলে গ্রামের মানুষ চেয়ারম্যানের হাতে তুলে দেয়। অনেক বছর পর জালালাবাদ চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান রাশেদ গ্রামের মানুষের স্বাধীনভাবে চলার আশ্বাস দিয়েছেন এবং মানুষকে সমস্ত অপরাধীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে আহ্বান জানান।