1. dwipnews24.info@gmail.com : Dwip News 24 :
  2. editor@dwipnews24.com : Newsroom :
বিপর্যয়ের মুখে পেকুয়ায় লবণ শিল্প! | দ্বীপ নিউজ
April 20, 2024, 12:18 pm
শিরোনাম :
মাতারবাড়ীতে পূর্ব শত্রুতার জেরে রাতের আধাঁরে হামলা ও লুটপাট, আহত একাধিক মাতারবাড়িতে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, পরিবারের দাবী হত্যা মহাকাশ গবেষণায় মহেশখালীর ১১ শিশু-কিশোরের সফলতা মাতারবাড়ি প্রকল্পের ভিতরে সাংবাদিক রকিয়তকে আটকে রেখে মারধর ও হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন মাতারবাড়ীতে সাংবাদিকদের হাত-পা কেটে সাগরে ভাসিয়ে দেওয়ার হুমকি কক্সবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান রাজাকে বিভিন্ন মহলে অভিনন্দন কক্সবাজার জেলা থেকে বিভাগীয় পর্যায়ে জয়িতা সম্মাননা পেলেন শাহরিন জাহান মহেশখালীতে ভুমিহীন ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জীবন জীবিকার সুরক্ষার তাগিদে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কক্সবাজার-২ থেকে ইসলামী ঐক্যজোটের মনোনয়ন পাচ্ছেন সাংবাদিক নেতা মাওলানা ইউনুস মহেশখালীতে তুচ্ছ ঘটনায় নিহত ১, নগদ টাকাসহ ৩০ লক্ষ টাকার মালামাল লুটের অভিযোগ 

বিপর্যয়ের মুখে পেকুয়ায় লবণ শিল্প!

  • আপডেটের সময় : সোমবার, জুন ৮, ২০২০
  • 286 ভিউ

দ্বীপ নিউজ ডেস্ক:-

পেকুয়ায় ৬৮ কেজিতে নির্ণয় করা হচ্ছে প্রতি মণ লবণ। দালাল চক্র প্রতি মণ লবণ পরিমাপ করছে ৬৮ কেজিতে। ৪০ কেজিতে ১ মণ। কিন্তু লবণের বেলায় এর বিপরীত। প্রতি মণ কাঁচা লবণ ওজন পরিমাপ হচ্ছে ৬৮ কেজি হারে। উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নে প্রতিমণ লবণ পরিমাপ ধার্য্য হচ্ছে প্রায় ৭০ কেজি হারে।ফলে কক্সবাজারে লবণ শিল্প বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে।

য়ের সুত্র জানায়, রাজাখালী ইউনিয়নের নতুনঘোনায় প্রতি মণ লবণের ওজন ৬৮ থেকে ৭০ কেজিতে। ওই এলাকার লবণ চাষী মোহাম্মদ দিদার ৬২৫ মণ লবণ বিক্রি করেন।

৪ জুন (বৃহস্পতিবার) চাষী মোহাম্মদ দিদার ওই লবণ বিক্রি করে। নতুনঘোনা বদুর মুন্সির ঘোনা থেকে ওই লবণ ব্যবসায়ীকে বিক্রি করে। সুত্র জানায়, একই এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে ছাবের মাঝি সকালে দিদারের লবণ মাঠে গিয়ে ওজন দেন পরিমাপের জন্য।

লবণ চাষী দিদার জানান, মাঠে উৎপাদিত সাদা লবণ প্রতি মণ ওজন ধরা হয় ৪২ কেজিতে। ২১ কেজি করে দু’পাল্লায় ওজন ধার্য্য হয় ১ মণ। ছাবের মাঝি নামক ওই ব্যক্তি আমার কাছ থেকে লবণ নিয়েছে প্রতি মণে ৬৮ কেজি ৭শ গ্রাম হারে। ৪২ কেজি কাঁচা লবণের ওজন এখানে স্বাভাবিক আছে। সেই হিসেবে আমার কাছ থেকে প্রতি মণ ওজনে ২৪ কেজি ৭ শ গ্রাম হারে অতিরিক্ত লবণ নিয়ে গেছে। আমাকে ঠকিয়ে ওই চক্র ৬২৫ মণ লবণের মধ্যে অতিরিক্ত নিয়ে গেছে আরও ৩শ মণ বেশী।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, লবণ শিল্পের এমনি অধ:পতন অবস্থায়। গেল অর্থ বছরে লবণের ফলন বিপর্যয় হয়েছে। সেই সাথে মূল্যও নেই মাঠে। কৃষক বিপর্যস্ত হয়েছে। তবে পরিমাপ নিয়েও প্রতিনিয়ত ঠকছে লবণ চাষী। দিদার নামক ওই লবণ চাষীর কাছ থেকে কৌশলে ৩শ মণের বেশী লবণ হাতিয়ে নিয়েছে। ছাবের মাঝিসহ দালাচক্রের হাতে সর্বনাশ হচ্ছে প্রান্তিক লবণ চাষী। তারা এ ভাবে সাধারন চাষীকে ঠকিয়ে লুটে নিচ্ছে লবণ।
চাষী মোহাম্মদ দিদার জানান, আমি সাড়ে ৪ কানি জমিতে লবণ চাষ করি। লোকসানের মধ্যে শেষ হয়েছে লবণ চাষ। মজুদকৃত লবণ বিক্রি করছি। ছাবের মাঝি আমাকে ঠকিয়ে ৬২৫ মণ লবণের মধ্যে নিয়ে গেছে ৯শ মণের বেশী লবণ। আমি ওই দালালের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চাইব।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো খবর
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত © 2022 dwipnews24.net
Desing & Developed BY ThemeNeed.com
error: Content is protected !!