নিজস্ব প্রতিবেদক:
মহেশখালী উপজেলার দুর্নীতির প্রধান কয়েকটি অফিসের একটি কালারমারছড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিস। অফিসের সামনে গিজ গিজ করে সেবাপ্রার্থীরা। সেবাপ্রার্থী কালারমারছড়ার স্থানীয় বাসিন্দা জনৈক ছবির আহমদ গং প্রতিবেদককে জানান, তিনি দীর্ঘদিন যাবত কালারমারছড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিস সহ বিভিন্ন অফিসে ঘুরাঘুরি করতে করতে ক্লান্ত। তিনি জানান জনৈক বি,এস রেকর্ডীয় মালিক আলী আহমদকের কন্যা রাহেনা বেগমের নিকট হতে কালারমারছড়া মৌজার বি,এস ৪৫৮ নং খতিয়ানের ৭০৩৩/৭৯০৯ দাগের আন্দর ০.০৮০০ একর ১৮৬৬ নং রেজিষ্ট্রী দলিল মুলে খরিদ করে শান্তিপূর্ণ ভাবে বহু বছর ভোগ দখলে ছিলেন কিন্তু ছবির আহমদ গং এর খরিদা ও দখলীয় ৭০৩৩/৭৯০৯ দাগের জমি সরস জমি কালারমারছড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের (দুর্নীতি দমন কমিশনের সাজাপ্রাপ্ত) তহশীলদার মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহণ করে বর্তমানে দখলে থাকা জমির দখল আমল বিবেচনা না কালারমারছড়ার মৃত রব্বত আলীরপুত্র আবুল কাশেম, আবদুর রহমানের নিজ দখলীয় জমি বাদ দিয়ে ছব্বির আহমদ গং এর দখলীয় জমি নিয়ে জাকের ছিদ্দিকীর পিতা আবুল কাশেম ও আবদু রহমানের নামে নামজারী মামলা নং ৩৩৪ (ওঢ-ও)/২০২০-২১ইং মুলে ০.০৮০০ একর জমি নিয়ে ছব্বির আহমদ গং এর খরিদা ও দখলীয় দাগ না দেখেই মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে আবুল কাশেম গং এর নামে ২২৮৭ নং খতিয়ান সৃজন করে দেন। এ ব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা ভূমি অফিসে উক্ত ফেরবী নামজারী মামলায় সৃজিত বি.এস ২২৮৭ নং খতিয়ানের বিরুদ্ধে আপত্তি দায়ের করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তহশীল জয়নাল আবেদীনের ফোন যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়ায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।