1. dwipnews24.info@gmail.com : Dwip News 24 :
  2. editor@dwipnews24.com : Newsroom :
গর্ভবতী হাতির সাথে মানুষের অমানবিকতায় কাঁদছে সোস্যাল মিডিয়া | দ্বীপ নিউজ
May 2, 2024, 10:53 am
শিরোনাম :
সাংবাদিক কায়ছারের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচার; উপজেলা প্রেসক্লাবের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ মাতারবাড়ীতে পূর্ব শত্রুতার জেরে রাতের আধাঁরে হামলা ও লুটপাট, আহত একাধিক মাতারবাড়িতে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, পরিবারের দাবী হত্যা মহাকাশ গবেষণায় মহেশখালীর ১১ শিশু-কিশোরের সফলতা মাতারবাড়ি প্রকল্পের ভিতরে সাংবাদিক রকিয়তকে আটকে রেখে মারধর ও হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন মাতারবাড়ীতে সাংবাদিকদের হাত-পা কেটে সাগরে ভাসিয়ে দেওয়ার হুমকি কক্সবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান রাজাকে বিভিন্ন মহলে অভিনন্দন কক্সবাজার জেলা থেকে বিভাগীয় পর্যায়ে জয়িতা সম্মাননা পেলেন শাহরিন জাহান মহেশখালীতে ভুমিহীন ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জীবন জীবিকার সুরক্ষার তাগিদে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কক্সবাজার-২ থেকে ইসলামী ঐক্যজোটের মনোনয়ন পাচ্ছেন সাংবাদিক নেতা মাওলানা ইউনুস

গর্ভবতী হাতির সাথে মানুষের অমানবিকতায় কাঁদছে সোস্যাল মিডিয়া

  • আপডেটের সময় : বুধবার, জুন ৩, ২০২০
  • 280 ভিউ

দ্বীপ নিউজ ডেস্ক:-

সম্ভবত হাতিদের ধরে নেওয়ার জন্য ফাঁদ হিসাবে রাখা হয় ফলটি সেই ফাঁদে পরে গেলো ১৫ বছর বয়সের গর্ভবতী হাতি। কেরলের সাইলেন্ট ভেলি ন্যাশনাল পার্ক এর একটি ১৫ বছরের অন্তঃসত্ত্বা হাতি মাল্লাম্পুরাম এর একটি গ্রামের কাছে চলে আসে খাবারের সন্ধানে। সেখানে একটা আনারস খেতে দেওয়া হয় তাকে এবং সেটি খেয়ে নেয় সে। আনারসটির ভেতর বাজি ভর্তি ছিল। খাওয়া মাত্রই বাজি গুলো তার মুখে ফেটে যায়। রক্তাক্ত হয়ে যায় সারা মুখ।

তবুও নিজের সন্তানের কথা ভেবে সেই রক্তাক্ত শরীর নিয়েই ছুটে বেড়ায় সারা গ্রাম একটু খাবারের খোঁজে। শেষ অবধি সে খাবার পায়নি আঘাত ও করেনি কোনো গ্রামবাসী কে, ভাঙেনি কোনো ঘর। সোজা চলে এসে মাঝ নদীতে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত। বহু চেষ্টাতেও তাকে সরানো যায়নি সেখান থেকে।

নীলামপুরের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহনন কৃষ্ণন বললেন, “ডাক্তার যখন হাতিটির ময়নাতদন্ত করেন তখন তিনি বলেন যে হাতিটি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল। কাঁপা গলায় আরও জানান যে হাতিটির মধ্যে একটা ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় কাজ করেছিল। সে জানতো তার মৃত্যু আসন্ন। শুঁড় সহ গোটা শরীর রক্তময়, যন্ত্রণায় জ্বলছিল সারা দেহ। এই অবস্থায় সে তার সন্তানের কথা ভেবে চলে যায় নদীর মাঝে জলের মধ্যে যাতে সেই রক্তাক্ত জায়গায় পোকা-মাকড় না বসে। যতক্ষণ প্রাণ ছিল সে চেষ্টা করেছিল যাতে তার সন্তানের কষ্ট একটু হলেও কম হয়। আর শেষ অবধি সে ওই মাঝ নদীতেই প্রাণ ত্যাগ করে। ”

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো খবর
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত © 2022 dwipnews24.net
Desing & Developed BY ThemeNeed.com
error: Content is protected !!